জনগণমন অধিনায়ক
জনগণ মন অধিনায়ক জয় হে
ভারত ভাগ্যবিধাতা
পাঞ্জাব-সিন্ধু-গুজরাট মারাঠা
দ্রাবিড় উৎকল বঙ্গ
বিন্ধ্য হিমাচল যমুনা গঙ্গা
উচ্ছ্বল জলধিতরঙ্গ
তব শুভ নামে জাগে
তব শুভ আশিষ মাগে,
গাহে তব জয়গাথা
জনগণ মঙ্গলদায়ক জয় হে
ভারত ভাগ্য বিধাতা
জয় হে জয় হে জয় হে
জয় জয় জয়, জয় হে।
ভারতের জাতীয় স্তোত্র / জাতীয় সঙ্গীত (National Anthem) এর কিছু প্রশ্ন উত্তর ।
১। ভারতের জাতীয় সঙ্গীত বা স্তোত্রের রচয়িতা কে?
উঃ- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
২ এই গানটিকে ভারতের ‘জাতীয় স্তোত্র’ বা জাতীয় সঙ্গীত হিসাবে কবে গ্রহণ
করা হয় ?
উঃ- ২৪ জানুয়ারি, ১৯৫০ সালে।
৩। এই গানটি কোন্ পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয় ?
উঃ- রবীন্দ্রনাথ সম্পাদিত তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় ১৯১২ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।
৪। প্রথম প্রকাশের সময় এই কবিতার নাম কী ছিল?
উঃ- ‘ভারত বিধাতা’।
৫। এই গানটিকে কে ইংরাজিতে অনুবাদ করেন? ইংরাজিতে এই কবিতার নাম কি?
উঃ- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। The Morning song of India।
৬। এই গানটির কয়টি স্তবক? সৈন্যবাহিনী ক’টি স্তবক গাইতে পারে ?
উঃ- পাঁচটি। কেবল একটি স্তবক।
৭। এই গানটি প্রথম কবে গাওয়া হয়েছিল ?
উঃ- ২৭ ডিসেম্বর,১৯১১ সালে কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে।
৮। ভারতের জাতীয় সংগীত গাইবার সময় কত?
ডঃ- ৫২ সেকেন্ড।
৯। কারা এই গানটিকে জাতীয় সঙ্গীত বা স্তোত্ররূপে গ্রহণ করেন ?
উঃ- ভারতের সংবিধান সভা ।
ভারতের জাতীয় সঙ্গীত (National Song of India )
বন্দেমাতরম্।
সুজলাং সুফলাং মলয়জশীতলাং
শস্যশ্যামলাং মাতরম্।
বন্দেমাতরম্।
শুভ্র জ্যোৎস্না পুলকিত যামিনীম্
ফুল্লকুসমিতা দুমদল শোভিনিম্
সুহাসিনীং, সুমধুর ভাষিণীম
সুখদাং, বরদাং মাতরম্,
বন্দেমাতরম্ ॥
ভারতের জাতীয় সঙ্গীত (National Song of India ) এর কিছু প্রশ্ন উত্তর ।
১। ভারতীয় জাতীয় সঙ্গীতের রচয়িতা কে?
উঃ- বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।
২। এই গানটি প্রথম কোন্ উপন্যাসে প্রকাশিত হয় ?
উঃ- আনন্দমঠ।
৩। কত সালে এটি প্রকাশিত হয় ?
উঃ- ১৮৮২ সালে ।
৪। এই গানটি প্রথম কবে গাওয়া হয় ?
উঃ- ১৮৯৬ খ্রিস্টাব্দের ২৮ ডিসেম্বর কলকাতায় কংগ্রেসের জাতীয় অধিবেশনে।
৫। কে এই গানটিকে ইংরাজিতে অনুবাদ করেছিলেন?
উঃ- শ্রী অরবিন্দ ঘোষ।